ব্যাংকিং খাত নিয়ে দ্য ডেইলি স্টারের প্রধান শিরোনাম, ‘Nine banks in ‘red zone’’ অর্থাৎ ‘নয়টি ব্যাংক বিপজ্জনক অবস্থানে’।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাষ্ট্র পরিচালিত চারটি ব্যাংকসহ নয়টি ব্যাংকের আর্থিক অবস্থা ভঙ্গুর।
ওই ব্যাংকগুলোকে রেড জোনে রাখা হয়েছে।
মূলত ছয়টি বিষয় অনুসারে এই ব্যাংকগুলোকে রেট দেওয়া হয়। সেগুলো হল: মূলধনের পর্যাপ্ততা, সম্পদের গুণমান, ব্যবস্থাপনা, উপার্জন, তারল্য এবং বাজারের ঝুঁকির প্রতি সংবেদনশীলতা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২৯টি ব্যাঙ্ক ইয়েলো জোনে রয়েছে, যার অর্থ তাদের আর্থিক অবস্থা ভাল এবং ভঙ্গুর মাঝামাঝি অবস্থায় আছে।
ইয়েলো জোনে দুটি রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাণিজ্যিক ব্যাংক রয়েছে এবং ১৯টি প্রচলিত বেসরকারি ব্যাংক এবং আটটি শরিয়াহ ভিত্তিক ব্যাংক।
গ্রিন জোনে আছে ১৬টি ব্যাংক, যা ভালো আর্থিক স্বাস্থ্য বোঝায়।
পুঁজিবাজারে অস্থিরতা নিয়ে বণিক বার্তার প্রধান শিরোনাম, ‘দিনভর পুঁজিবাজারে পরিসংখ্যান বিভ্রাট’।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, লেনদেনের শুরুতেই রোববার কারিগরি ত্রুটির মুখে পড়েছে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইট।
তাতে লেনদেনের তথ্য দেখালেও সূচক ওঠানামায় দেখা দেয় বিভ্রান্তি। কখনো ডিএসইর সার্বিক সূচক ছয় হাজার পয়েন্ট হারানোর তথ্য দেখায় তো আবার কখনো তা ছিল একেবারেই স্থির।
দিনভর এ পরিসংখ্যান বিভ্রাটের কারণে সংশয়ে পড়েন বিনিয়োগকারীরা। সঠিক তথ্য না পাওয়ায় অনেকেই ছিলেন বাজারবিমুখ।
শেষ পর্যন্ত মঙ্গলবার রাতে এ সমস্যার সমাধান করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ডিএসই কর্তৃপক্ষ।
তবে সতর্কতার অংশ হিসেবে সোমবার সকালে লেনদেন শুরুর আগে সবকিছু আবারো পরীক্ষা করে দেখা হবে বলেও জানায় এক্সচেঞ্জটি।
ডিএসইতে তথ্যপ্রযুক্তিসংক্রান্ত ইস্যুতে বার বার সমস্যা তৈরির বিষয়টিকে দুঃখজনক বলে উল্লেখ করেছেন বিএসইসির চেয়ারম্যান।
রমজানের বাজার নিয়ে কালের কণ্ঠের প্রধান শিরোনাম, ‘ইফতারি পণ্যের দামেও অস্বস্তিতে সাধারণ ক্রেতারা’।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, মঙ্গলবার থেকে রমজান মাস শুরু হলেও রোজার প্রায় সব পণ্যই চড়া দামে কিনতে হচ্ছে। এক সপ্তাহের ব্যবধানে ঢাকার খুচরা বাজারে ইফতারি পণ্য ছোলা, চিনি, খেজুর, বেগুন, শসা ও লেবুর দাম পাঁচ থেকে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে।
রমজানের বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে সরকার নানা উদ্যোগ নিলেও যেমন চাল, চিনি, সয়াবিন তেল ও খেজুর আমদানিতে শুল্ক কমালেও পণ্যের দামে লাগাম টেনে ধরে রাখতে পারছে না।
তেল ছাড়া আমদানিতে শুল্ক কমানোর প্রভাব পড়েনি অন্য তিন পণ্যে। বরং রোজাকে ঘিরে আরো দেড়-দুই মাস আগে থেকেই অস্থির হয়ে ওঠে নিত্যপণ্যের বাজার।
সরকারি সংস্থাগুলোর দাবি, পণ্যগুলোর মজুদে কোনো ঘাটতি না থাকলেও বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে। এই অবস্থায় নাভিশ্বাস উঠেছে ভোক্তাদের।
এ নিয়ে বাজারসংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রতিবছরই রমজানকে ঘিরে বাড়তি মুনাফার লোভে অসাধু ব্যবসায়ীরা ইফতারি পণ্যকে টার্গেট করে দাম বাড়িয়ে দেয়। এবারও তাই হচ্ছে।
রোজায় ভোক্তাদের স্বস্তি দিতে সরকারকে বাজার তদারকিতে আরো জোরালো পদক্ষেপ নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তাঁরা।
রমজানে বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মানবজমিনের প্রথম পাতার খবর, ‘রমজানে লোডশেডিং নিয়ে দুশ্চিন্তা’।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, রমজানে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছেন বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তারা।
দেশে বিদ্যুৎ উৎপাদনের পর্যাপ্ত সক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও জ্বালানি সংকটের কারণে রমজানে চাহিদা মোতাবেক বিদ্যুৎ সরবরাহে বিঘ্ন ঘটতে পারে।
ডলার সংকটের কারণে এই খাতের ভোগান্তি আরও বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
শীত শেষ হতে না হতেই লোডশেডিং শুরু হয়েছে। এখন খুব বেশি না হলেও গরম বাড়লে তা আরও বাড়তে পারে বলে বিদ্যুৎ বিভাগ সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।
কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, পরিস্থিতি সহনীয় রাখতে চেষ্টা করা হবে। তবে জ্বালানি সংকট এবং সঞ্চালন লাইনের সীমাবদ্ধতার কারণে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ সম্ভব হবে না।
এবার গ্রীষ্ম মৌসুমে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ চাহিদা ধরা হয়েছে প্রায় ১৮ হাজার মেগাওয়াট। গত বছরের চেয়ে চাহিদা বেড়েছে ১১ শতাংশের মতো।
তবে গত বছরের মতোই সক্ষমতার বড় একটি অংশ বসিয়ে রাখতে হতে পারে জ্বালানির অভাবে।
রমজানের যানজট পরিস্থিতি নিয়ে সমকালের প্রথম পাতার খবর, ‘এবারের রমজানেও কী ভোগাবে যানজট’।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, প্রতিবছরের মতো এবারও রমজানে তীব্র যানজটে ভুগতে পারেন ঢাকার বাসিন্দারা।
যানজট এড়াতে বছরের অন্যান্য সময় ঢাকায় অফিস-আদালত এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ধাপে ধাপে শুরু হয়।
কিন্তু রমজানে দেড় ঘণ্টার ব্যবধানে সব প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। আবার ছুটিও হয় কাছাকাছি সময়ে।
ইফতারের আগে ঘরে ফেরার তাড়া থাকে। এতে প্রতি রমজানে সকালে এবং দুপুর থেকে ইফতার পর্যন্ত তীব্র যানজট থাকে।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা থাকবে কিনা, এর ওপর নির্ভর করবে যানজট পরিস্থিতি। রমজানে প্রাথমিক এবং মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার প্রজ্ঞাপন রোববার বাতিল করেছেন হাইকোর্ট।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় আভাস দিয়েছে, এ আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করা হতে পারে।
গণপরিবহন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পৃথিবীর কোথাও এমন অপরিকল্পিত পরিবহন ব্যবস্থা এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নেই। তাই যানজট ঠেকাতে রোজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখতে হয়।
হাসপাতালের খাবারের মান নিয়ে প্রথম আলোর প্রধান শিরোনাম, ‘রোগীর খাবারে বরাদ্দ কম, মান খারাপ’
সম্প্রতি রাজধানীর ছয়টি হাসপাতাল সরেজমিনে ঘুরে রোগীর খাবার ও পথ্যের সার্বিক চিত্রটি দেখার চেষ্টা করেছেন প্রথম আলোর প্রতিবেদক।
হাসপাতালগুলো ঘুরে কিছু সাধারণ অভিযোগ পাওয়া গেছে: মোটা চালের ভাত, ভাতে কটু গন্ধ, ডাল–পানির মতো পাতলা ও স্বাদহীন তরকারি।
ক্যালরি মেপে রোগীর বয়স, ওজন ও রোগের ধরন অনুযায়ী খাবার দেওয়ার তেমন ব্যবস্থা নেই।
হাসপাতালে পুষ্টিবিদ রাখা হয়েছে নামে মাত্র। এ ব্যাপারে নজরদারির ঘটতি আছে।
কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, দুই বছর আগে সরকারি হাসপাতালে প্রত্যেক রোগীর জন্য দৈনিক বরাদ্দ ছিল ১২৫ টাকা।
করোনা মহামারি শুরুর পর ২০২২ সালে বরাদ্দ বাড়িয়ে ১৭৫ টাকা করা হয়। অবশ্য বার্ন ইনস্টিটিউটে আইসিইউ এবং এইচডিইউ ইউনিটের রোগীদের জন্য বরাদ্দ ৩০০ টাকা নির্ধারিত রয়েছে।
সরকারি কর্মকর্তারা বলছেন, বর্তমান বাজারে এই বরাদ্দে ভালো খাবার দেওয়া কঠিন।
এদিকে বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন বলছে, সরকারি হাসপাতালে রোগীর খাবার নিয়ে বিশৃঙ্খলা চলছে। খাবারের জন্য শুধু বাজেট বাড়ালেই হবে না, খাবার তৈরির সার্বিক ব্যবস্থাপনায় পর্যাপ্ত ও দক্ষ জনবল নিয়োগ করতে হবে।
এদিকে বেইলি রোডের অগ্নিকাণ্ডের পর চলমান অভিযান নিয়ে যুগান্তরের প্রথম পাতার খবর, ‘তড়িঘড়ি অভিযানে হঠাৎ ভাটা’।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, বেইলি রোডের এক আগুনে ৪৬ জনের মৃত্যুর পর ঢাকার ভবনগুলোর অগ্নিনিরাপত্তার ত্রুটির খুঁজতে সাঁড়াশি অভিযান চালায় সিটি করপোরেশন, রাজউক, ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশ।
অভিজাত রেস্তোরাঁ থেকে শুরু করে রাজধানীর অলি-গলির প্রায় দুই হাজার দোকান ও প্রতিষ্ঠানে চলে অভিযান। তবে এক সপ্তাহ পার না হতেই ভাটা পড়ে আকস্মিক অভিযানে।
কোনো কোনো সংস্থা ছোট পরিসরে নামমাত্র অভিযান কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এছাড়া ঢাকার বাইরে অগ্নিনিরাপত্তা নিশ্চিতে কোনো তৎপরতা নেই বললেই চলে।
এ অবস্থায় তড়িঘড়ি অভিযানের প্রাসঙ্গিকতা ও কার্যকরিতা নিয়ে বিভিন্ন মহলে প্রশ্ন উঠেছে।
সংশোধনের সুযোগ না দিয়ে ঢালাও অভিযানের ফলে ব্যবসায়ীরা বর্তমান অবস্থা থেকে কতটা ঘুরে দাঁড়াতে পারবে তা নিয়ে দেখা দিয়েছে সংশয়।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বড় দূর্ঘটনার পর সংস্থাগুলোর এমন অভিযান অনেকটাই লোকদেখানো। এবারের অপরিকল্পিত অভিযান মূলত রেস্তোঁরার বিরুদ্ধে।
আগুন লাগার ঘটনার অগ্নি নির্বাপন যন্ত্রের বাজার পরিস্থিতি নিয়ে দেশ রূপান্তরের প্রথম পাতার খবর, ‘আগুন নেভানোর যন্ত্রের দামে আগুন’।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, বেইলি রোডের অগ্নিকাণ্ডের পর নতুন করে অগ্নিনির্বাপক যন্ত্রপাতির চাহিদা বাড়ায় বাজারগুলোতে এসব যন্ত্রপাতির সংকট দেখা দিয়েছে। দাম চড়া হয়ে উঠেছে।
অগ্নিনির্বাপণে সর্বত্র ব্যবহৃত হয় অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্র বা ফায়ার এক্সটিংগুইশার, ফায়ার অ্যালার্ম, স্মোক ডিটেক্টর বা হিট ডিটেক্টর। যার বেশিরভাগই আমদানি হয় দেশের বাইরে থেকে।
বেইলি রোডের ঘটনার আগেও ফায়ার এক্সটিংগুইশারের দাম ছিল এক হাজার টাকা। কিন্তু একই জিনিস এখন ১৪০০ টাকা দিয়েও পাওয়া যাচ্ছে না।
আগে ফায়ার বলের দাম ছিল ৩০০ টাকা। কিন্ত সে বল এখন দাম বেড়ে ৮০০ টাকা হয়ে গিয়েছে।
এছাড়া অগ্নিনির্বাপক উপকরণ ছাড়াও, ভাল্ব, নজেল, ফায়ার এলার্ম, হিট ডিটেক্টর, বল পয়েন্টসহ প্রায় ৫০ রকমের উপকরণের দাম বাড়তি দেখা যায়।
অগ্নিনির্বাপক যন্ত্রপাতির বড় বাজার পুরান ঢাকার নবাবপুরে গেলে দেখা যায়, অগ্নিনির্বাপক যন্ত্রপাতির বেশ সংকট রয়েছে এই বাজারে।
ডাবল দাম দিয়ে কিছু কিছু অগ্নিনির্বাপক যন্ত্রপাতি পাওয়া যাচ্ছে না।
গ্যাস অনুসন্ধান নিয়ে নয়া দিগন্তের প্রধান শিরোনাম, ‘নোয়াখালীতে নতুন গ্যাস কূপের সন্ধান’।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, এবার নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের চরকাঁকড়া ইউনিয়নে আরও একটি গ্যাস কূপের সন্ধান মিলেছে।
এতে প্রতিদিন ১০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করা যেতে পারে বলে ধারণা করছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
তবে লোয়ার জোনে গ্যাসের চাপ দেখে মনে হচ্ছে, এই কূপ থেকে আরো বেশি পরিমাণ গ্যাস পাওয়া যেতে পারে।
উপজেলার চরকাঁকড়া ইউনিয়নে খননকাজ শেষে গ্যাস প্রাপ্তির তথ্য নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরেশন অ্যান্ড প্রোডাকশন কোম্পানি লিমিটেডের (বাপেক্স)।
এ গ্যাস কূপটি উপজেলার শাহজাদপুর-সুন্দলপুর গ্যাসক্ষেত্রের তিন নম্বর কূপ।
গত বছরের নভেম্বরের শুরুতে এ গ্যাসক্ষেত্রের ৩ নম্বর কূপের খননকাজ শুরু করে বাপেক্স।
শনিবার ৯ই মার্চ বিকেলে আনুষ্ঠানিকভাবে কূপটির সর্বনিম্ন স্তরে (লোয়ার জোন) আগুন জ্বালানো হয়।
কূপটির মোট তিন হাজার ৩৮৫ মিটার গভীরে খনন করা হয়। যার মধ্যে লোয়ার জোনের তিন হাজার ৪১ মিটার থেকে ৩ হাজার ৪৬ মিটার এবং তিন হাজার ৫৭ মিটার থেকে তিন হাজার ৬৪ মিটার পর্যন্ত টেস্ট কার্যক্রম চলছে।
বাংলাদেশের মেয়েদের অনূধ্র্ব ১৬ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে জয় নিয়ে ইত্তেফাকের প্রথম পাতার প্রতিবেদন, ‘ট্রফি উদ্ধার করল বাংলার মেয়েরা’।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, অনূর্ধ্ব-১৬ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে টাইব্রেকারে ভারতকে হারিয়ে শিরোপা জিতছে বাংলাদেশ।
বয়স ভিত্তিক ফুটবলে বাংলাদেশে নারীরা বারবার উজ্জ্বলতা দেখিয়েছে। টানা পাঁচটি আসরে ফাইনাল খেলে দুইবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে বাংলাদেশ।
২০১৭ সালে ঢাকায় অনুষ্ঠিত প্রথম আসরে অনূর্ধ্ব-১৫ চ্যাম্পিয়ন হওয়া বাংলাদেশ দ্বিতীয় ট্রফি পেয়েছে। কাল নেপালের মাঠে।
এবার আর অনূর্ধ্ব ১৫ নয় বরং অনূর্ধ্ব ১৬ সাফের চ্যাম্পিয়ন হয়েছে বাংলাদেশ।
রোববার নেপালের কাঠমান্ডুর ললিতপুর একাডেমির মাঠে অনুষ্ঠিত ফাইনালে বাংলাদেশ টাইব্রিকিংয়ে তিন দুই গোলে শক্তিশালী ভারতকে হারিয়ে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হয়েছে।
খেলা নির্ধারিত সময় এক এক গোলে শেষ হয়।
প্রথমার্ধে ভারত এক শূন্য বলে এগিয়ে থাকলেও টানটান উত্তেজনায় ফাইনালের ৭০ মিনিটে গোল শোধ করে খেলায় ফিরে আসে বাংলাদেশের মেয়েরা।
এরপর টাইব্রেকারে ৩-২ গোলের ব্যবধানে ভারতকে হারিয়ে শিরোপা নিজেদের করে করে নিলো বাংলার বাঘিনীরা।