Whatsapp Scam: ভারতে প্রতিদিনই ঘটে চলেছে একের পর এক কেলেঙ্কারি। হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাপেরই অপব্যবহার করছে স্ক্যামাররা। তাই বিশেষ কয়েকটি দিকে নজর রাখা খুব প্রয়োজন। নাহলে আপনিও যে কোনও সময় জালিয়াতির শিকার হয়ে যাবেন। হোয়াটসঅ্যাপের খুব সাধারণ কয়েকটি স্ক্যাম সম্পর্কে সচেতন থাকুন।
ভারতে প্রতিদিনই ঘটে চলেছে একের পর এক কেলেঙ্কারি। অনেক সময় মানুষের একটা ভুলের কারণেই তারা তাদের সর্বস্ব খোয়াচ্ছে। তার মধ্যেই জালিয়াতির একটি বিরাট মাধ্যম হয়ে উঠেছে ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং অ্যাপ হোয়াটসঅ্যাপ।
হোয়াটসঅ্যাপ স্ক্যাম
এই অ্যাপেরই অপব্যবহার করছে স্ক্যামাররা। তাই বিশেষ কয়েকটি দিকে নজর রাখা খুব প্রয়োজন। নাহলে আপনিও যে কোনও সময় জালিয়াতির শিকার হয়ে যাবেন। হোয়াটসঅ্যাপের খুব সাধারণ কয়েকটি স্ক্যাম সম্পর্কে সচেতন থাকুন।
অপরিচিত নম্বর থেকে দূরে থাকাই ভাল: হোয়াটসঅ্যাপে যদি অপরিচিত কোনও ব্যক্তি ভিডিয়ো কল বা মেসেজ করে, তাহলে সঙ্গে সঙ্গে উত্তর দিয়ে ফেলবেন না। প্রথমে নম্বর চেক করুন।
তারপরে যদি দেখেন তিনি কোনও কাজের কথা বলছে না। তাহলে ব্লক করে দিন। অনেক সময় দরকারি কথা শুরু করেই তারপরে স্ক্যাম করা হয়।
ফিশিং অ্যাটাক: সাইবার জালিয়াতরা সাধারণত ব্যাঙ্ক, ডেলিভারি সার্ভিস এবং সরকারি সংস্থার নামে লোকেদের কাছে মেসেজ পাঠায় এবং তাদের ভয় দেখানোর চেষ্টা করে।
এছাড়াও সেই সব মেসেজে লেখা থাকে, অনেক মানুষের সঙ্গে এই ওয়েব লিঙ্ক শেয়ার করুন। এমন কোনও মেসেজ পেলে ভুলেও তাতে পা দেবেন না।
ক্লিক করার আগে ভাবুন: হোয়াটসঅ্যাপে কোনও মেসেজের সঙ্গে লিঙ্কে দেওয়া থাকলে, তাতে ক্লিক করবেন না। আপনার বিশ্বস্ত কেউ যদি লিঙ্কটি শেয়ার করে, তবে আপনি এটি দেখতে পারেন, তবে একটি অজানা নম্বর থেকে আসা মেসেজে ক্লিক করবেন না। এই লিঙ্কগুলির সাহায্যে, ম্যালওয়্যার বা ভাইরাস ফোনে ডাউনলোড করা হয়।
ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ার করবেন না: কখনওই কোনও ব্যক্তির সঙ্গে ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ার করবেন না। যেমন ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নম্বর, ইন্টারনেট ব্যাঙ্কিং পাসওয়ার্ড, ক্রেডিট কার্ডের বিবরণ ইত্যাদি কাউকেই জানাবেন না।