Iphone Privacy Restrictions: বাড়ির ছোট্ট সদস্যরাও মা-বাবার ফোন নিয়ে ব্যস্ত থাকে বেশিরভাগ সময়। গেম খেলা থেকে শুরু করে ভিডিয়ো দেখা। একা একাই ফোনে অনেক কাজ করতে পারে। ফলে তা দেখে হতাস না হয়ে মোবাইলটিকে বাচ্চাদের থেকে সুরক্ষিত রাখুন।
বাড়ির ছোট্ট সদস্যরাও মা-বাবার ফোন নিয়ে ব্যস্ত থাকে বেশিরভাগ সময়। গেম খেলা থেকে শুরু করে ভিডিয়ো দেখা। একা একাই ফোনে অনেক কাজ করতে পারে। ফলে তা দেখে হতাস না হয়ে মোবাইলটিকে বাচ্চাদের থেকে সুরক্ষিত রাখুন।
বাচ্চাদের হাতে আইফোন বা আইপ্যাড দিচ্ছেন ?
এমনও একটি ঘটনা সামনে এসেছিল, একটি বাচ্চা মায়ের আই-প্যাড নিয়ে গেম খেলছিল সে। সেই সময়েই বিভিন্ন পপ আপ অপশন আসায় এদিক-ওদিক ক্লিক করে একগাদা টাকা খরচ করে ফেলেছিল ওই বাচ্চা ছেলেটি।
এমন ঘটনা এর আগেও হয়েছে। তাই বাড়ির বাচ্চাদের থেকে নিজের অ্যাপেল ডিভাইস কীভাবে সুরক্ষিত রাখবেন তা দেখে নিন। সেই প্রসঙ্গে রইল কিছু সহজ টিপস।
প্রথমেই ফোনে একটি শক্তিশালী পাসকোড বা পিনকোড সেট করুন। চার বা ছয় ডিজিটের পাসকোড দিয়ে আপনার ফোন বা অন্যান্য অ্যাপেল ডিভাইস লক করে রাখুন।
আপনি চাইলে ফেস আইডি আনলক অপশনও বেছে নিতে পারেন। এর ফলে বাড়ির বাচ্চাদের হাতে ফোন থাকলেও তারা লক খুলতে পারবে না। কারণ কল খোলার জন্য আপনার মুখের সামনে ফোন ধরতে হবে।
অ্যাপেলের বিভিন্ন অ্যাপে ‘রেস্ট্রিকশন’ ফিচার থাকে। এইসব ফিচার এনাবেল বা অন করে দিলেই ওই অ্যাপগুলি সুরক্ষিত হয়ে যাবে। অর্থাৎ যে কেউ অ্যাকসেস করতে পারবেন না।
এছাড়াও ফোনের প্রাইভেসি সেটিংস চেঞ্জ করে রাখা খুব প্রয়োজন। এর সাহায্যেই ফোন সুরক্ষিত রাখা যায়। অ্যাপেলের ফোনে অ্যাপ স্টোরের সেটিংসয়ে গিয়ে অ্যাপ কেনার অপশন বন্ধ বা রেস্ট্রিক্ট করে দিতে পারেন।
অ্যাপ স্টোরের অটো ডাউনলোড অপশনও বন্ধ করে দিতে পারেন। এছাড়া ফোনের মাধ্যমে অনলাইন পেমেন্ট করার জন্য কোনও ডিটেলস (কার্ড বা ক্রেডিট কার্ড) সেভ করে রাখবেন না। তাহলে কোনও পেমেন্টই হবে না ফোন থেকে।